সব ধরণের ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায় এই ৫ টি এসেনশিয়াল অয়েল

রূপচর্চা/বিউটি-টিপস June 5, 2017 979
সব ধরণের ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায় এই ৫ টি এসেনশিয়াল অয়েল

ত্বকের যত্নের সহজ কোন উপায় খুঁজছেন? সহজে ব্যবহার করা যায় এবং ত্বকের উজ্জলতাও বৃদ্ধি করে এমন একটি উপাদান হচ্ছে এসেনশিয়াল অয়েল। কিন্তু আপনার ত্বকের জন্য কোনটি উপযুক্ত তা জানেন কী? আপনার এই দ্বিধা দূর করার জন্যই আমাদের আজকের এই ফিচার।


• চলুন তাহলে জেনে নিই কোন এসেনশিয়াল অয়েলটি কোন ধরণের ত্বকের জন্য প্রযোজ্য. . .


১। গাজরের বীজের তেল

পূর্ণ বয়স্ক এবং বলিরেখা পড়েছে এমন ত্বকের জন্য উপযুক্ত গাজরের বীজের তেল। এই তেল ফাইন লাইন ও বয়সের ছাপ দূর করতে পারে। এই তেল ত্বককে পুষ্টি সরবরাহ করে। অন্য বয়সরোধী তেল যেমন- ল্যাভেন্ডার অয়েলের সাথে ভালোভাবে মিশিয়ে ব্যবহার করুন।


২। হেলিক্রাইসাম অয়েল

শুষ্ক ত্বকের নিরাময়ে সাহায্য করে এই তেল। এছাড়াও ত্বকের চুলকানি দূর করতে এবং সূর্য তাপের কারণে সৃষ্ট ত্বকের ক্ষতিপূরণে সাহায্য করে এই তেল। গাজরের বীজের তেল এবং ল্যাভেন্ডার অয়েলের সাথে ভালো করে মিশিয়ে ব্যবহার করতে পারেন এই তেল।


৩। গোলাপের তেল

তৈলাক্ত ত্বকের অধিকারীরা ব্যবহার করতে পারেন গোলাপের তেল। এই তেল ত্বককে শীতলতা দিতে পারে। চন্দন কাঠের তেলের সাথে ভালোভাবে মিশে যায় এই তেল।


৪। ল্যাভেন্ডার অয়েল

যেকোন ধরণের ত্বকের জন্যই উপযোগী ল্যাভেন্ডার অয়েল। এই তেল সানবার্ন, সোরিয়াসিস এবং পোড়া ত্বকের নিরাময় করতে পারে। ব্যাকটেরিয়ার দ্বারা সৃষ্ট ব্রণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতেও সাহায্য করে এই তেল। ত্বকের জন্য উপকারী অন্য এসেনশিয়াল অয়েলের সাথে ভালোভাবে মিশে যায় এই তেল।


৫। সিস্টাস এসেনশিয়াল অয়েল

সমন্বিত বৈশিষ্ট্যের ত্বকের জন্য সিস্টাস এসেনশিয়াল অয়েল ব্যবহার করতে পারেন। এই তেলের চমৎকার ব্যাকটেরিয়ারোধী গুণ আছে এবং ব্রণ প্রবণ ত্বকের জন্য এটি আদর্শ তেল। রোসাসিয়া নিরাময়ে এই তেলটি খুবই উপকারী কেটে যাওয়া ত্বকের নিরাময়েও সাহায্য করে এই তেল।