

পুলিশ সূত্রে খবর, মার্ক নামে ৩২ বছর বয়সী ওই ব্যক্তি অফিস থেকে বেরিয়ে একটি পানশালায় গিয়ে মদ্যপান করেন। এরপর তিনি এক বন্ধুর বাড়িতে গিয়ে ঘুমিয়ে পড়েন। সেখানে গিয়ে কাঁচি দিয়ে তার যৌনাঙ্গ কেটে দেন স্ত্রী লিজেল বেতিত্তা। রক্তাক্ত অবস্থায় মার্ককে হাসপাতালে নিয়ে যান বন্ধুরা। অস্ত্রোপচার করা হলেও, তার পুরুষাঙ্গ আর স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরবে কি না, সে বিষয়ে নিশ্চিতভাবে কিছু বলতে পারছেন না চিকিৎসকরা।
লিজেল বলেছেন, ‘মার্কের যৌনাঙ্গ কাটার জন্য আমার কোনো অনুতাপ নেই। আমি সাজার জন্য তৈরি। মার্ককে ওর একাধিক নারীসঙ্গের শাস্তি দিয়েছি। ওর এই আচরণে আমি হাঁফিয়ে উঠেছিলাম।’
মার্ক ও লিজেলের এক মেয়ে ছাড়াও যমজ সন্তান রয়েছে। মার্কের বন্ধুরা বলেছেন, তাদের প্রায়ই ঝগড়া হতো। তবে লিজেলের বিরুদ্ধে পুলিশ যাতে কোনো ব্যবস্থা না নেয়, সেই চেষ্টা করেছিলেন মার্ক। যদিও লিজেলের যাতে উপযুক্ত সাজা হয়, সেই ব্যবস্থা করছে পুলিশ।
সূত্রঃ সময়ের কন্ঠস্বর








পাঠকের মন্তব্য (0)
Please login To write comment