ভয় তাড়ানোর কৌশলগুলো জেনে নিন

গভীর শ্বাস নিন

একমাত্র অক্সিজেন অ্যামিগডালাকে সংকেত পাঠায় যে ভীতিকর অ্যালার্ম না বাজালেও চলবে। এক মিনিটের ধীর ও গভীর শ্বাসের মাধ্যমে প্রিফ্রন্টাল করটেক্স মুক্তি পায় অ্যামিগডালার নিয়ন্ত্রণ থেকে। ভীতি তাড়াতে যেকোনো স্থানে যেকোনো সময় এভাবে শ্বাস-প্রশ্বাসের কাজটি করে ফেলতে পারেন।

ক্ষুব্ধ হয়ে উঠুন

আপনি হয়তো জানেন না, ভয়ের চেয়ে ক্ষোভ অনেক বেশি উত্পাদনশীল। তবে ধীরস্থির-শান্তিময় দেহ-মনের জন্য রাগ মোটেও বন্ধুসুলভ নয়। কিন্তু ক্ষুব্ধ হয়ে উঠলে মনের সব ভয় গায়েব হয়ে যাবে। ভয় মনে অসহায় ভাব আনে; কিন্তু ক্ষোভ মানুষকে করে তোলে শক্তিশালী।

ক্রিয়াশীল হোন

ভয়কে জমিয়ে রাখবেন না। সঙ্গে সঙ্গে ক্রিয়াশীল হয়ে উঠুন। হয় যুদ্ধ কিংবা জড় পদার্থ হয়ে যান। যেকোনো কাজেই ঝাঁপ দিতে পারেন। কাউকে ফোন দিন ও মতামত প্রকাশ করুন।

চোখ সরান

ভয় তখনই আপনাকে গ্রাস করে ফেলতে পারে, যখন সামনে যা রয়েছে তার প্রতি দৃষ্টি নিবদ্ধ রাখবেন। তাই ভীতিসঞ্চার ঠেকাতে বড় চিত্রটি দেখুন, এটা আপনার চারদিকে ছড়িয়ে রয়েছে।

আশা বাঁধুন

আশাবাদ দেহে কর্টিসল নামের হরমোনের ক্ষরণ ঘটায়। এটি মস্তিষ্কের অ্যামিগডালাকে শান্ত করে তোলে।