সাধারণ জ্ঞান : বাংলাদেশের মুদ্রা

সাধারণ জ্ঞান October 30, 2016 1,243
সাধারণ জ্ঞান : বাংলাদেশের মুদ্রা

বাংলাদেশের অর্থনৈতিক বিনিময়ের মাধ্যম হচ্ছে মুদ্রা। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতার পর দেশটির মুদ্রা হিসেবে ‘টাকা’ প্রতিষ্ঠিত হয়। কাগুজে টাকা কেন্দ্রীয় ব্যাংক ‘বাংলাদেশ ব্যাংক’ কর্তৃক প্রবর্তিত হয়। তাই ‘বাংলাদেশের মুদ্রা’ নিয়ে আজকের আয়োজন-


১. প্রশ্ন : বাংলাদেশে কাগজের নোট কয়টি?

উত্তর : ৯টি।


২. প্রশ্ন : বাংলাদেশে ব্যাংক নোট কয়টি?

উত্তর : ৭টি।


৩. প্রশ্ন : বাংলাদেশে প্রচলিত টাকার ব্যাংক নোট নয়-

উত্তর : এক ও দুই টাকার নোট।


৪. প্রশ্ন : এক ও দুই টাকার নোটে স্বাক্ষর থাকে-

উত্তর : অর্থ সচিবের।


৫. প্রশ্ন : ‘সবার জন্য শিক্ষা’ স্লোগানটি আছে-

উত্তর : দুই টাকার মুদ্রায়।


৬. প্রশ্ন : বাংলাদেশে চালু পলিমার মুদ্রা মুদ্রিত হয় কোথায়?

উত্তর : অস্ট্রেলিয়ায়।


৭. প্রশ্ন : ৫০০ টাকার নোট কোন দেশে ছাপা হয়?

উত্তর : জার্মানিতে।


৮. প্রশ্ন : ১ ও ৫ টাকার ধাতব মুদ্রা তৈরি করা হয়-

উত্তর : কানাডায়।


৯. প্রশ্ন : বাংলাদেশের সরকারি নোট কী কী?

উত্তর : ১ ও ২ টাকার নোট।


১০. প্রশ্ন : বাংলাদেশে টাকা ছাপার জন্য বিশেষ কাগজ আমদানি করা হয়-

উত্তর : সুইজারল্যান্ড থেকে।


১১. প্রশ্ন : বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর কাগুজে মুদ্রা কোনটি?

উত্তর : বাংলাদেশের ২ টাকার নোট।


১২. প্রশ্ন : বাংলাদেশ ব্যাংকের শাখা কয়টি?

উত্তর : ১০টি।


১৩. প্রশ্ন : বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ শাখা কোনটি?

উত্তর : ময়মনসিংহ।


১৪. প্রশ্ন : বর্তমানে বাংলাদেশে কয়টি ব্যাংক রয়েছে?

উত্তর : ৫৬টি।


১৫. প্রশ্ন : বাংলাদেশে ১ম নোট চালু হয় কবে?

উত্তর : ৪ মার্চ ১৯৭২ সালে।


১৬. প্রশ্ন : সর্বপ্রথম ছাপানো হয়-

উত্তর : ১০ টাকার নোট।


১৭. প্রশ্ন : ১ মার্কিন ডলার তৈরি করতে বাংলাদেশি-

উত্তর : ২১ টাকা খরচ হয়।


১৮. প্রশ্ন : বাংলাদেশের মুদ্রা প্রতীক কী?

উত্তর : ৳।


১৯. প্রশ্ন : বাংলাদেশের ব্যাংক কোড কী?

উত্তর : BDT.


২০. প্রশ্ন : বাংলাদেশের ধাতব মুদ্রা কার দায়িত্বে প্রচলিত হয়?

উত্তর : অর্থ মন্ত্রণালয়ের।